আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রথিতযশা চিত্রশিল্পী, জীবন্ত কিংবদন্তি প্রফেসর মো.রফিকুন নবী (র’নবী) ১৯৪৩ সালের ২৮ নভেম্বর চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ছত্রাজিতপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম প্রয়াত রশিদুন নবী। সৃষ্টিশীল শিল্পকর্মে (কার্টুন)-‘টোকাই’ এর ¯্রষ্টা হিসেবে প্রফেসর রন’বী বিশ্বের সকল খ্যাতিমান কার্টুনিস্টদের মধ্যে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করে, বাংলাদেশে সেরা কার্টুনিস্ট হিসেবে গৌরব বয়ে এনেছেন।
দেশবরেণ্য প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী-প্রফেসর রফিকুন নবী (র’নবী) দীর্ঘদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযের চারুকলা অনুষদের অধ্যাপক, বিভাগীয় প্রধান, ডিন প্রভৃতি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি আর্টিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযের টিচার্স এ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ছিলেন। দেশ-বিদেশে তাঁর শিল্পকর্মের অসংখ্য প্রদর্শনী হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ন্যাশনাল আর্ট গ্যালারী, জাতীয় যাদুঘর, বঙ্গভবন, গণভবন, সংসদভবন, প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশ-বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে তাঁর শিল্পকর্ম স্থান পেয়েছে।
বিশিষ্ট চারুশিল্পী রন’বী সাহিত্যিক হিসেবেও সুনাম অর্জন করেছেন। তাঁর প্রকাশনাগুলোর মধ্যে ৩ খন্ডে টোকাইদের জীবনী, ‘চারিদিকে যুদ্ধ’ (উপন্যাস) ও প্রবন্ধ সংকলন উল্লেখযোগ্য। তিনি গ্রীস, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাস্ট্র, মেক্সিকো, যুগোস্লাভিয়া, চেকোশ্লাভিয়া, রাশিয়া, তুরস্ক, মিশর, ওমান, জর্দান ভারত, থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চিত্রপ্রদর্শণীতে অংশ নিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন। একুশে পদক (১৯৯৩), শিল্পকলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৮৯), অগ্রণী ব্যাংক পুরস্কার (১৯৯২), ‘চারিদিকে যুদ্ধ’ শীর্ষক কিশোর উপন্যাসের জন্য দ্বিতীয়বারের মত অগ্রণী ব্যাংক পুরস্কার (১৯৯৫) এবং জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র পুরস্কার (১৯৯৮)সহ বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী রফিকুন নবী (র’নবী)। করেন। {অসমাপ্ত…/ বিস্তারিত প্রকাশিতব্য মূল গ্রন্থ- ‘আলোকিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ (চাঁপাইনবাবগঞ্জের দু’শো বছর ইতিহাসের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সংক্ষপ্তি জীবনী)}
দেশবরেণ্য প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী-প্রফেসর রফিকুন নবী (র’নবী) দীর্ঘদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযের চারুকলা অনুষদের অধ্যাপক, বিভাগীয় প্রধান, ডিন প্রভৃতি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি আর্টিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযের টিচার্স এ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ছিলেন। দেশ-বিদেশে তাঁর শিল্পকর্মের অসংখ্য প্রদর্শনী হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ন্যাশনাল আর্ট গ্যালারী, জাতীয় যাদুঘর, বঙ্গভবন, গণভবন, সংসদভবন, প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশ-বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে তাঁর শিল্পকর্ম স্থান পেয়েছে।
বিশিষ্ট চারুশিল্পী রন’বী সাহিত্যিক হিসেবেও সুনাম অর্জন করেছেন। তাঁর প্রকাশনাগুলোর মধ্যে ৩ খন্ডে টোকাইদের জীবনী, ‘চারিদিকে যুদ্ধ’ (উপন্যাস) ও প্রবন্ধ সংকলন উল্লেখযোগ্য। তিনি গ্রীস, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাস্ট্র, মেক্সিকো, যুগোস্লাভিয়া, চেকোশ্লাভিয়া, রাশিয়া, তুরস্ক, মিশর, ওমান, জর্দান ভারত, থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চিত্রপ্রদর্শণীতে অংশ নিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন। একুশে পদক (১৯৯৩), শিল্পকলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৮৯), অগ্রণী ব্যাংক পুরস্কার (১৯৯২), ‘চারিদিকে যুদ্ধ’ শীর্ষক কিশোর উপন্যাসের জন্য দ্বিতীয়বারের মত অগ্রণী ব্যাংক পুরস্কার (১৯৯৫) এবং জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র পুরস্কার (১৯৯৮)সহ বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী রফিকুন নবী (র’নবী)। করেন। {অসমাপ্ত…/ বিস্তারিত প্রকাশিতব্য মূল গ্রন্থ- ‘আলোকিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ (চাঁপাইনবাবগঞ্জের দু’শো বছর ইতিহাসের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সংক্ষপ্তি জীবনী)}