রাজশাহী বিভাগ তথা উত্তরবঙ্গের অন্যতম সফল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়াম্যান, বিশিষ্ট সমাজসেবী, আলোকিত মানুষ- মির্জা শাহরিয়ার কামাল ১৯৪৫ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মনাকষার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মনাকষা ইউনিয়নের ৫ বারের অন্যতম সফল চেয়ারম্যান হিসেবে মনাকষাসহ শিবগঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেন। উল্লেখ্য যে, তিনি চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে মনাকষা ইউনিয়ন পরিষদের কোন সম্মানী কিংবা ভাতা গ্রহণ করেন নি। কোন রকম পারিশ্রমিক ছাড়াই দীর্ঘ ২৭ বছর (৫ বার) স্থানীয় বিভিন্ন সমাজসেবামূলক, অসংখ্য জনহিতকর কাজ করে গেছেন বিশিষ্ট সমাজসেবী মির্জা শাহরিয়ার কামাল।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ২০০১ সালে ‘রাজশাহী বিভাগের ১৬ জেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান’ নির্বাচিত হয়ে স্বর্ণপদক ও সম্মাননা অর্জন করেন। তৎকালীন এবং বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে এ সম্মাননা পদকটি প্রদান করেন। এর আগে ১৯৯৭ সালে তিনি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ‘জেলার শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান’ হিসেবে তৎকালীন মন্ত্রী জিল্লুর রহমান সাহেবের কাছ থেকে স্বর্ণপদক ও সনদপত্র লাভ করেন।
মির্জা শাহরিয়ার কামাল শিবগঞ্জের আদিনা সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের অন্যতম জি.এস, নবাবগঞ্জ মহকুমা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। শিবগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্যসহ আওয়ামীলীগের শীর্ষ পর্যায়ে সেই সময় নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। শুধু মনাকষা ইউনিয়ন পরিষদ নয়, তিনি শিবগঞ্জ উপজেলার অন্যতম সফল চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। বিশিষ্ট সমাজসেবী- মির্জা শাহরিয়ার কামাল ২০০৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। {অসমাপ্ত…/বিস্তারিত প্রকাশিতব্য মূল গ্রন্থ- ‘আলোকিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ (চাঁপাইনবাবগঞ্জের দু’শো বছর ইতিহাসের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সংক্ষপ্তি জীবনী)}
মির্জা শাহরিয়ার কামাল শিবগঞ্জের আদিনা সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের অন্যতম জি.এস, নবাবগঞ্জ মহকুমা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। শিবগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্যসহ আওয়ামীলীগের শীর্ষ পর্যায়ে সেই সময় নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। শুধু মনাকষা ইউনিয়ন পরিষদ নয়, তিনি শিবগঞ্জ উপজেলার অন্যতম সফল চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। বিশিষ্ট সমাজসেবী- মির্জা শাহরিয়ার কামাল ২০০৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। {অসমাপ্ত…/বিস্তারিত প্রকাশিতব্য মূল গ্রন্থ- ‘আলোকিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ (চাঁপাইনবাবগঞ্জের দু’শো বছর ইতিহাসের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সংক্ষপ্তি জীবনী)}