আফজাল হোসেন

বাংলাদেশের অন্যতম উর্দ্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা (সাবেক ডিআইজি অব পুলিশ), ঢাকাস্থ চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি এম.আফজাল হোসেন ১৯২৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারী চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার রাণীহাটি ইউনিয়নের ধুমিহায়াতপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা প্রয়াত আফতাব উদ্দিন এবং মাতা প্রয়াত মালেকা খাতুন। দুই ভাই ও তিন বোনের মধ্যে তিনি পিতা-মাতার জ্যোষ্ঠ সন্তান।
১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সরকার `চাঁপাইনবাবগঞ্জ’কে জেলা হিসেবে ঘোষণা করলে, ঢাকায় বসবাসরত অসংখ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাবাসীর কল্যাণে ঢাকাস্থ চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা সমিতি গঠিত হয়। ঢাকাস্থ চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা সমিতি প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন বিশিষ্ট সমাজসেবী এম.আফজাল হোসেন। পরবর্তীতে ১৯৮৬ সাল থেকে দীর্ঘ ১০ বছর চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন তিনি। আফজাল হোসেন ছাড়াও সেই সময় চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা সমিতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন বিশিষ্ট রাজনীতিক-সমাজসেবী, গণ আজাদী লীগের চেয়ারম্যান এ্যাড.আব্দুস সামাদ, এরতাজ আলম (প্রতিষ্ঠাতা-সাধারণ সম্পাদক, চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা সমিতি), আব্দুল কাইয়ুম প্রমুখ চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
তিনি ১৯৫৪ সালে পি.এস.পিতে যোগদান করেন এবং সারদা পুলিশ একাডেমী থেকে ট্রেনিং প্রাপ্ত হন। ১৯৭৩ সালে রাজশাহী রেঞ্জের এবং ১৯৭৯ সালে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিশিষ্ট উর্দ্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা এম.আফজাল হোসেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রথম ডিআইজি শুধু নন, তিনি ছিলেন তৎকালীন বৃহত্তর রাজশাহীর প্রথম পাকিস্থান পুলিশ সার্ভিসের (পি.এস.পি) কর্মকর্তা। ১৯৮০ সালে সরকারি চাকুরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সমিতির আজীবন সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত রয়েছেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে চার মেয়ে ও এক ছেলের জনক আফজাল হোসেনের স্ত্রী হলেন বেগম রওশন জাহান হোসেন। { অসমাপ্ত…/বিস্তারিত প্রকাশিতব্য মূল গ্রন্থ- ‘আলোকিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ (চাঁপাইনবাবগঞ্জের দু’শো বছর ইতিহাসের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সংক্ষপ্তি জীবনী}
এই নিবন্ধটি Icecasino দ্বারা স্পনসর করা হয়. আপনি যদি মজা করতে চান এবং প্রচুর স্লট এবং বোনাস পেতে চান তবে আমরা এই ক্যাসিনোতে যাওয়ার পরামর্শ দিই।