দেশবরেণ্য মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ও গবেষক- প্রফেসর মেসবাহ কামাল ১৯৫৮ সালের ২১ জুলাই চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের পাঠানপাড়ায় (নানার বাড়ি) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের দূর্গাপুর গ্রামে। তাঁর পিতা প্রয়াত ডা.মনজুর আহমেদ। প্রফেসর মেসবাহ কামাল ১৯৮৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১৯৮৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করেন। ১৯৮৭-৯৩ সাল পর্যন্ত উচ্চ শিক্ষার জন্য লন্ডনে গমন এবং বি.বি.সি বাংলা বিভাগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রযোজক ও সংবাদ পাঠকের দায়িত্ব পালন করেন।
বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের একজন অন্যতম অধ্যাপক ও গবেষক হিসেবে দেশব্যাপি খ্যাতি অর্জন করেছেন। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন টক-শোর জনপ্রিয় অতিথি-আলোচক হিসেবে, বিভিন্ন টেলিভিশনে প্রায়ই আমন্ত্রিত হয়ে থাকেন দেশবরেণ্য ইতিহাসবিদ ও গবেষক প্রফেসর মেসবাহ কামাল।
একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ, ঐতিহাসিক তেভাগা আন্দোলন-ইলামিত্র, আদিবাসী, বাংলাদেশের বামরাজনীতিসহ তাঁর বিভিন্ন গবেষণামূলক গ্রন্থের মধ্যে ১.আসাদ ও ঊনসত্তরের গণ-অভ্যূত্থান ২.শ্রেণীদৃষ্টিতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ৩.মুক্তিযুদ্ধে আদিবাসী ও চা শ্রমিক ৪.বাংলাদেশের আদিবাসী ও এমাগ্রাফিয় গবেষণা ৭.দিনাজপুরের তেভাগা আনোদলন ৮.স্বাধীনতা যুদ্ধে বামপন্থিদের ভূমিকা ৯.ইলামিত্র ও নাচোলের তেভাগা আন্দোলন উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও জাতীয়-আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পক্ষে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হয়ে শতাধিক গবেষণা প্রতিবেদন, প্রবন্ধ কিংবা তাঁর স্বাক্ষাতকার জাতীয়-আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন প্রভৃতিতে প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতি ও ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন প্রফেসর মেসবাহ কামাল। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ আদিবাসী রিসার্চ সমিতির দায়িত্বে রয়েছেন।গবেষণামূলক প্রতিবেদন, গ্রন্থ রচনা, উচ্চতর শিক্ষা-গবেষণার জন্য ভারত, নেপাল, লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সভা-সেমিনারে তিনি অংশগ্রহণ করেছেন।
১৯৯৬ সালের জাতীয় গ্রন্থ দিবসের গ্রন্থ মেলায় ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন গুণিজন সংবর্ধনা’, ২০০৩ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা থেকে ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা শতবর্ষ পূর্তি উৎসব সম্মাননা’ এবং ২০১২ সাালে জাতীয় সাহিত্য পরিষদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখা থেকে ‘জাতীয় সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার ও সম্মাননা’সহ বহু জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের পুরস্কার-সম্মাননা লাভ করেন দেশবরেণ্য মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ও গবেষক- প্রফেসর মেসবাহ কামাল {অসমাপ্ত…/ বিস্তারিত প্রকাশিতব্য মূল গ্রন্থ- ‘আলোকিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ (চাঁপাইনবাবগঞ্জের দু’শো বছর ইতিহাসের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সংক্ষপ্তি জীবনী)}
বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের একজন অন্যতম অধ্যাপক ও গবেষক হিসেবে দেশব্যাপি খ্যাতি অর্জন করেছেন। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন টক-শোর জনপ্রিয় অতিথি-আলোচক হিসেবে, বিভিন্ন টেলিভিশনে প্রায়ই আমন্ত্রিত হয়ে থাকেন দেশবরেণ্য ইতিহাসবিদ ও গবেষক প্রফেসর মেসবাহ কামাল।
একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ, ঐতিহাসিক তেভাগা আন্দোলন-ইলামিত্র, আদিবাসী, বাংলাদেশের বামরাজনীতিসহ তাঁর বিভিন্ন গবেষণামূলক গ্রন্থের মধ্যে ১.আসাদ ও ঊনসত্তরের গণ-অভ্যূত্থান ২.শ্রেণীদৃষ্টিতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ৩.মুক্তিযুদ্ধে আদিবাসী ও চা শ্রমিক ৪.বাংলাদেশের আদিবাসী ও এমাগ্রাফিয় গবেষণা ৭.দিনাজপুরের তেভাগা আনোদলন ৮.স্বাধীনতা যুদ্ধে বামপন্থিদের ভূমিকা ৯.ইলামিত্র ও নাচোলের তেভাগা আন্দোলন উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও জাতীয়-আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পক্ষে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হয়ে শতাধিক গবেষণা প্রতিবেদন, প্রবন্ধ কিংবা তাঁর স্বাক্ষাতকার জাতীয়-আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন প্রভৃতিতে প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতি ও ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন প্রফেসর মেসবাহ কামাল। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ আদিবাসী রিসার্চ সমিতির দায়িত্বে রয়েছেন।গবেষণামূলক প্রতিবেদন, গ্রন্থ রচনা, উচ্চতর শিক্ষা-গবেষণার জন্য ভারত, নেপাল, লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সভা-সেমিনারে তিনি অংশগ্রহণ করেছেন।
১৯৯৬ সালের জাতীয় গ্রন্থ দিবসের গ্রন্থ মেলায় ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন গুণিজন সংবর্ধনা’, ২০০৩ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা থেকে ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা শতবর্ষ পূর্তি উৎসব সম্মাননা’ এবং ২০১২ সাালে জাতীয় সাহিত্য পরিষদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখা থেকে ‘জাতীয় সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার ও সম্মাননা’সহ বহু জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের পুরস্কার-সম্মাননা লাভ করেন দেশবরেণ্য মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ও গবেষক- প্রফেসর মেসবাহ কামাল {অসমাপ্ত…/ বিস্তারিত প্রকাশিতব্য মূল গ্রন্থ- ‘আলোকিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ (চাঁপাইনবাবগঞ্জের দু’শো বছর ইতিহাসের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সংক্ষপ্তি জীবনী)}